ইঞ্জিনিয়ারিং বা কারিগরি বিদ্যা হলো সায়েন্স বা বিজ্ঞানের ব্যবহারিক প্রয়োগ। এক সময় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিষয়গুলোর মধ্যে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সবচেয়ে জনপ্রিয় থাকলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অন্যান্য বিষয়গুলোও। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি বিষয়গুলো বর্তমানে শিক্ষার্থীদের চাহিদার শীর্ষে রয়েছে। তবে যেকোন একটি বিষয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির আগে শিক্ষার্থীদের ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়বেন কিংবা কোথায় পড়বেন এমন কিছু বিষয় জেনে নেওয়া অত্যাবশ্যক।
ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়বেন
ইঞ্জিনিয়ার অর্থ প্রকৌশলী। আর ইঞ্জিনিয়ারিং মানে হচ্ছে প্রকৌশলের মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করা। বিশ্বায়নের এই যুগে ইন্ডাস্ট্রির সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। আর এ কারণেই বাড়ছে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার গুরুত্ব। নিশ্চিত কর্মসংস্থানের একমাত্র এবং পরীক্ষিত মাধ্যম হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা। সারা বিশ্বে জেনারেল শিক্ষার চেয়ে কারিগরি শিক্ষা বেশি জনপ্রিয় ও মর্যাদাপূর্ণ। যে কাজ অতি সহজ ভাবে, কম খরচে, কম সময়ে, কম জনশক্তিতে করা যায় তাকে প্রকৌশলের মাধ্যমে কাজ করা বলে।
আসুন জেনে নেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং মূল বিষয় সমন্ধে এবং পাশ করার পর কি ধরণের চাকরীর/ উদ্যোক্তা হবার সম্ভাবনা আছেঃ
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং
১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেস ওয়েস্টার্ন রিজার্ভ বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি চালু করে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কার্যাবলীর মধ্যে রয়েছে সাধারণ ও বিশেষ কম্পিউটারের জন্য সফটওয়ার তৈরি করা, এমবেডেড মাইক্রোকন্ট্রোলারের জন্য ফার্মওয়ার লিখা, বিভিন্ন ভিএলএসআই চিপ ডিজাইন, বিভিন্ন এনালগ সেন্সর ডিজাইন, বিভিন্ন সার্কিট বোর্ড ডিজাইন এবং অপারেটিং সিস্টেম ডিজাইন ইত্যাদি। এর প্রধান কোর্স হচ্ছে প্রোগ্রামিং। কম্পিউটার সায়েন্স বললে অবধারিত ভাবে প্রথমেই চলে আসে প্রোগ্রামিং। প্রোগ্রামিং হলো কম্পিউটারকে কথা শুনানোর উপায়। কম্পিউটার যেহেতু মানুষের ভাষা বুঝেনা তাকে বোঝাতে হয় বিশেষ ভাষায় যাকে বলে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। তবে, এই কোর্সটি এতটা সহজ নয়। আপনাকে এই কোর্সটি যত্নবান হয়ে করতে হবে, তবেই আপনি এই ক্ষেত্রে নিজের উন্নতি করতে পারবেন। উল্লেখ যোগ্য কাজের ক্ষেত্র সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
- আইটি কনসাল্টেন্ট
- সফটওয়্যার ডেভেলপার
- ডাটাবেজ পরিচালক
- কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
- কম্পিউটার সিস্টেম বিশ্লেষক
- কম্পিউটার নেটওয়ার্ক নির্মাতা
- ওয়েব ডেভেলপার
- তথ্য নিরাপত্তা বিশ্লেষক
- কম্পিউটার সিস্টেম ও ইনফরমেশন ম্যানেজার
- কম্পিউটার প্রোগ্রামার
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
বাংলাদেশে চাকরির বাজারে বর্তমানে যে কয়টি বিষয়ের গ্রাজুয়েটদের সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে রয়েছে চাকরির বড় বাজার। সরকারের বিভিন্ন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে স্থাপিত দেশী-বিদেশী টেক্সটাইল মিল, বিভিন্ন বায়িং অফিস, বুটিক হাউস, ফ্যাশন হাউস, গার্মেন্ট শিল্পে ও টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে বিভিন্ন পজিশনে কাজের সুযোগ রয়েছে। আর যারা বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ কে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত করেছেন তারা এই দেশের ই টেক্সটইল ইঞ্জিনিয়াররা। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশ কে টেক্সটাইল সেক্টরের পরবর্তি চীন হিসেবে ঘোষনা করেছে। তাই এই ক্ষেত্রটি আমাদের দেশে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা। উল্লেখ যোগ্য কাজের ক্ষেত্র সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি দুজায়গাতেই রয়েছে চাকরির সুব্যবস্থা।
- সরকারী বিভিন্ন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ তো আছেই সাথে বেসরকারি পর্যায়ে স্থাপিত টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে অবারিত সুযোগ।
- গার্মেন্টস শিল্পেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা রয়েছে।
- বিভিন্ন বায়িং অফিসে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করে চলেছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের মূল জায়গা হিসেবে বিভিন্ন টেক্সটাইল শিল্প প্রতিষ্ঠানকেই বিবেচিত করা হয়
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
বর্তমান সময়ের বিদ্যুৎ শক্তির উপর সবকিছু নির্ভরশীল। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা বিদ্যুৎ উৎপাদন সরঞ্জাম, বৈদ্যুতিক মোটর, রাডার এবং ন্যাভিগেশন সিস্টেম, যোগাযোগ ব্যবস্থা, অটোমোবাইল, জাহাজ ও বিমানের বৈদ্যুতিক সিস্টেম প্রভৃতি বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উৎপাদনের সাথে জড়িত থাকেন। পাওয়ার প্ল্যান্ট, শিল্প কারখানার যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক মোটর, অটোমোবাইল, এয়ারক্র্যাফ, স্পেস ক্র্যাফের ইগনিশন সিস্টেম এবং সব ধরণের ইঞ্জিনের ডিজাইন, উৎপাদন এবং পরিচালনা করে। এরা বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহারের উন্নত পদ্ধতি গবেষণা ও ডিজাইন করে। সাধারনত ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতির সাথে তড়িৎচুম্বকীয়তত্ত্বের প্রয়োগ। উল্লেখ যোগ্য কাজের ক্ষেত্র সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
- সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন প্রকৌশল অধিদপ্তর, বিদ্যুৎ বিভাগ, সশস্ত্র বাহিনী, রেলওয়ে হাসপাতাল ইত্যাদিতে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান যেমন, বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ সংস্থা, টেলিযোগাযোগ ও অপটিক্যাল ফাইবার শিল্প, ন্যাভিগেশনাল সরঞ্জাম উৎপাদন শিল্প, এরোস্পেস শিল্প, অটোমোবাইল শিল্প, নিমার্ণ ও স্থাপত্য সংস্থা ইত্যাদিতে চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
কোথায় পড়বেন
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য বাংলাদেশে যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় সুবিধাজনক অবস্থা তৈরি করেছে। এর মধ্যে অন্যতম গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। বর্তমানে রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় সিটি ও পূর্বাচলে স্থায়ী ক্যাম্পাস দুইয়ে মিলে চলছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষা কার্যক্রম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্রাজুয়েটদের দক্ষ ও যোগ্য করে তোলার পাশাপাশি তাদেরকে চাকরির উপযোগী করে তোলাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে মোট ৮টি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞান অনুষদভূক্ত তিন বিভাগ কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই, ইলেক্ট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং।
আইইবিপ্রাপ্ত বিভাগ ঃ বাংলাদেশে যতগুলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে; এর মধ্যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠানের ‘সিএসই’ ও ‘ইইই’ বিভাগ ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) স্বীকৃতির আওতাভুক্ত; এর মধ্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অন্যতম। অভিজ্ঞ শিক্ষকম-লী, মানসম্মত ল্যাব, লাইব্রেরি ও শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার স্বীকৃতিস্বরূপ আইইবি কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন পেয়েছে এখানকার দুটি বিভাগ। এছাড়াও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আইইবি প্রাপ্তির বিষয়টি। ইতোমধ্যেই আইইবি প্রতিনিধি দল বিভাগটি পরিদর্শন করেছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্মানজনক এই সনদ অর্জন করায় বিশ্ববিদ্যালয়টির সিএসই স্নাতকধারীরা পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে স্বীকৃতির জন্য ‘আইইবি’তে আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি বা চাকরির জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচিত হবেন তারা।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির কোন বিভাগ কেমন
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতেও গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের অবস্থান সুদৃঢ়। বেশ কয়েকজন প্রফেসরসহ যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া থেকে ডিগ্রীপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ শিক্ষকম-লীর (পূর্ণকালীন) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে এই বিভাগ। রয়েছে পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি সজ্জিত এনালগ ও ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাব; কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ল্যাব; মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাব; মাইক্রোকন্ট্রোলার ল্যাব; সফ্টওয়্যার শিক্ষার নিমিত্তে সর্বশেষ মডেল/কনফিগারেসন সমৃদ্ধ কম্পিউটার এবং উইন্ডোজ নির্ভর ও-লিনাক্র/ইউনিক্র ভিত্তিক ল্যাব।
অন্যতম সমৃদ্ধ বিভাগ ইইই-ও। আইইবিপ্রাপ্ত এ বিভাগটিতে আছেন স্বনামধন্য কয়েকজন প্রফেসরসহ দেশে-বিদেশে পড়–য়া অন্তত ৪৫জন ফ্যাকাল্টি মেম্বার। রয়েছে ফিজিক্স ল্যাব, কেমিস্ট্রি ল্যাব, ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাব, ইলেক্ট্রিক্যাল মেশিনস ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর এ্যান্ড ইন্টারফেসিং ল্যাব, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাব, কন্ট্রোল সিস্টেম ল্যাব, ডিজিটাল সিগন্যাল প্রসেসিং ল্যাব এবং মাইক্রোওয়েবসহ প্রায় ২০টি ল্যাবরেটরি। সম্প্রতি উন্নত কারিকুলাম ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করায় ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স (আইকিউএসি)-এর পিয়ার রিভিউ টিম কর্তৃক প্রথম শ্রেনির সার্টিফিকেট পেয়েছে এই বিভাগ।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইল (বুটেক্স)-এর সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধরের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে গ্রিনের টেক্সটাইল বিভাগ। অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক ও লেকচারারসহ প্রায় ২০জন শিক্ষকের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে বিভাগটি। বিভাগের অধীনে থাকা ল্যাবগুলোর মধ্যে রয়েছে, ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং ল্যাব, ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ল্যাব, ওয়েট প্রসেসিং ল্যাব, অ্যাপারেল ম্যানুফ্যাকচারিং ল্যাব, টেক্সটাইল টেস্টিং অ্যান্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল ল্যাবসহ প্রায় ১ ডজন ল্যাব।
চীনের উহান টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটি এবং বেইজিং ল্যাংগুয়েজ অ্যান্ড কালসারাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান দুটিতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল বিভাগের নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী। এর বাইরেও কানাডা, মালয়েশিয়া, ভারতসহ বিশ্বের নামকরা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের চুক্তি রয়েছে। সেখানেও পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন এই বিভাগের অনেক শিক্ষার্থী।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির জানান, ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদভূক্ত তিনটি বিষয়ে গত কয়েক বছর ধরেই উত্তোরত্তর সাফল্য এসেছে। যার সর্বশেষ স্বাক্ষর সিএসই ও ইইই বিভাগের আইইবি অ্যাক্রেডিটেশন পাওয়া’। তিনি আরও বলেন, ‘মানসম্মত শিক্ষাদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষ ও যোগ্য করে তোলাই গ্রিন ইউনিভার্সিটির উদ্দেশ্য। এ লক্ষ্যে উন্নত ভৌত-কাঠামো ও পরিবেশ, অত্যাধুনিক ল্যাব এবং উচ্চতর ডিগ্রীধারী অধিক যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষকদের সমন্বয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাদান পরিচালিত হচ্ছে’।