Site icon ঢাকা বুলেটিন

মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ

মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ

মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ

মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ

ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বা ইইই। আবিষ্কারের নেশায় মত্ত হওয়ার বিষয় হলো এই ইইই। বিদ্যুৎ, গ্যাস বা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে শুরু করে টেলিকমিউনিকেশন, কম্পিউটার ফার্মসহ নানা ক্ষেত্রেই দক্ষ তড়িৎ প্রকৌশলীর কদর রয়েছে। শুধু তাই নয়, দেশের পাশাপাশি বিদেশেও রয়েছে উচ্চমাত্রার চাহিদা।

ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়াররা ব্যবহারিক প্রযুক্তির অগ্রভাগে কাজ করে, আমরা প্রতিদিন যে ডিভাইসগুলি এবং সিস্টেমগুলি ব্যবহার করি তা উন্নত করা থেকে শুরু করে সোলার-এনার্জি সিস্টেম, মোবাইল ফোন, সমাজের যোগাযোগ, প্রযুক্তি এবং শক্তির চাহিদা মেটাতে এবং তার উন্নতি সাধন করতে কাজ করে।

তড়িৎ প্রকৌশলের অনেক শাখা রয়েছে, তার মধ্যে নিম্নোক্ত শাখাগুলো সর্বাপেক্ষা পরিচিত। অনেক তড়িৎ প্রকৌশলী এগুলোর একটি শাখায় কাজ করলেও অনেকেই আবার একাধিক শাখার সমন্বয়ে কাজ করেন। যেমনঃ

মূলত স্বপ্নীল ক্যারিয়ারের এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়েই গ্রিন ইউনিভার্সিটির ট্রিপল-ই বিভাগ স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে দেশে যে কটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইইই পড়ার সুযোগ বিদ্যমান; এর মধ্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অন্যতম।

রাজনীতিমুক্ত পরিবেশে শিক্ষা, গবেষণা, অধ্যয়ন এবং জ্ঞানার্জনের জন্য ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি সুনাম অর্জন করেছে। গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা দেশে ছাড়াও ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বিদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছেন।

বলা হচ্ছে, পাওয়ার সেক্টরে চাহিদা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি। বর্তমান সরকারও বেশ কটি পাওয়ার প্ল্যান্ট নিয়ে কাজ করছে। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে। সুতরাং বলাই যায়, বর্তমান সময়ে এ বিভাগের চাহিদা তুঙ্গে রয়েছে।

অন্যদিকে বর্তমান সময়ের বিদ্যুৎ শক্তির ওপর সবকিছু নির্ভরশীল। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা বিদ্যুৎ উৎপাদন সরঞ্জাম, বৈদ্যুতিক মোটর, রাডার এবং নেভিগেশন সিস্টেম, যোগাযোগ ব্যবস্থা, অটোমোবাইল, জাহাজ ও বিমানের বৈদ্যুতিক সিস্টেম প্রভৃতি বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উৎপাদনের সাথে জড়িত থাকেন। পাওয়ার প্ল্যান্ট, শিল্প কারখানার যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক মোটর, অটোমোবাইলসহ সব ধরনের ইঞ্জিনও এর ওপর নির্ভরশীল। সে হিসেবেও বলা যায়, বর্তমানে ইইই বিভাগের চাহিদা অনেক বেশি।

BSc in EEE-তে গ্রাজুয়েশন করে কোথায় কাজ পেতে পারেন

যত দিন পৃথিবী টিকে থাকবে ততদিন এর ডিমান্ড থাকবে। দেশে থাকতে পারলেও যেমন সোনায় সোহাগা, তেমনি দেশের বাইরে যেয়ে পড়াশোনা করারও অফুরন্ত সুযোগ। দেশে বিদেশে সব জায়গাতেই উচ্চমর্যাদা। চাকরি নেই, হাজার হাজার স্টুডেন্ট হয়ে গেছে, এমন শোনা কথায় কান দিয়ে লাভ নেই। যদি যোগ্যতা আর মেধা থাকে, তবে ইইই পড়ে একদিনও বেকার বসে থাকতে হবেনা বরং চাকরিই আপনাকে খুঁজে নিবে।

উল্লেখ যোগ্য কাজের ক্ষেত্র সমূহ ‍নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন প্রকৌশল অধিদপ্তর, বিদ্যুৎ বিভাগ, সশস্ত্র বাহিনী, রেলওয়ে হাসপাতাল ইত্যাদিতে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য চাকুরীর সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান যেমন, বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ সংস্থা, টেলিযোগাযোগ ও অপটিক্যাল ফাইবার শিল্প, ন্যাভিগেশনাল সরঞ্জাম উৎপাদন শিল্প, এরোস্পেস শিল্প অটোমোবাইল শিল্প, নিমার্ণ ও স্থাপত্য সংস্থা ইত্যাদিতে চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।

কেন পড়বেন গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে?

বুয়েট ও বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথিতযশা কিছু শিক্ষক পাঠদান করছেন গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে। বেশ কয়েকজন অধ্যাপকসহ রয়েছেন অর্ধশতাধিক অভিজ্ঞ ও তরুণ মেধাবী শিক্ষক। বিভাগটিতে চেয়ারপার্সন হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন, যার দেশীয় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি ও ইউল্যাব ছাড়াও ডেনমার্কের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

এখানে বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ শিক্ষাবিদদের তত্ত্বাবধানে যেমন কোর্স কারিকুলাম তৈরি করা হয়েছে, তেমনি যুগের সঙ্গে সমন্বয় রেখে তাতে প্রয়োজনীয় পরিবর্ধন-পরিমার্জন করা হচ্ছে নিয়মিত। আছে মাল্টিমিডিয়া ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম; উন্নত যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট, মেশিন ও পাওয়ার এবং কন্ট্রোল সিস্টেম ল্যাব; পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি সজ্জিত এনালগ ও ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স ল্যাব, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাব, মাইক্রোকন্ট্রোলার ল্যাব, কমিউনিকেশন ল্যাব, মাইক্রোওয়েভ ল্যাব, টেলিকমিউনিকেশন ল্যাব, অপটিক্যাল কমিউনিকেশন ল্যাব; সফটওয়্যার শিক্ষার নিমিত্তে সর্বশেষ মডেল/কনফিগারেশন সমৃদ্ধ কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা, যা প্রত্যেক ছাত্রের জন্য উন্মুক্ত।

সার্বিক বিষয়ে ড. এএসএম শিহাবুদ্দিন বলেন, বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ যেকোনো সময়ের চেয়ে সমৃদ্ধ। এখানে যেমন আধুনিক সিলেবাসের সঙ্গে উন্নত ল্যাবের সমন্বয়ে পাঠদান চলছে, তেমনি রয়েছে অভিজ্ঞ ও তরুণ মেধাবী শিক্ষকদের সমন্বয়। সবমিলিয়ে বলা হয়, গ্রহণযোগ্য খরচে ‘মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগ’।

বিশেষ সুবিধায় ভর্তি
নতুন শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে টিউশন ফির সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল ও গ্রুপভিত্তিক ভর্তি হলেও রয়েছে বিশেষ ছাড়। বর্তমানে দেশের আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে অপেক্ষাকৃত কম সচ্ছল ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা যাতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পায় সেজন্যও সুযোগ সুযোগ-সুবিধা রেখেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। এ ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নৃ-গোষ্ঠী, ছাত্রী, আপন ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী কোটায় আংশিক এবং জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের সম্পূর্ণ বিনা টিউশন ফিতে লেখাপড়ার সুযোগ দিচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চার বছর মেয়াদী বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি চলছে।

অনলাইনে ভর্তির জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন:
https://applyonline.green.edu.bd/

ভর্তির জন্য যোগাযোগ করতে পারেন:
+8801324713502, +8801324713503,
+8801324713504, +8801324713507, +8801324713508

Exit mobile version