গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আকর্ষণীয় ওয়েভারে ভর্তি মেলা শুরু, চলবে ৩০মে পর্যন্ত
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ ছাড়ে এডমিশন ফেয়ার শুরু হয়েছে। এ ফেয়ারে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ১০ শতাংশ পর্যন্ত (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ওয়েভারে ফল সেমিস্টার ২০২৪-এ ভর্তি হতে পারবেন। এডমিশন ফেয়ার চলবে আগামী ৩০ মে ২০২৪ পর্যন্ত।
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগামগুলোর মধ্যে রয়েছে সিএসই, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এলএলবি, এলএলএম, সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন।
বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটায় সর্বোচ্চ ১০০% পর্যন্ত ওয়েভার পাচ্ছেন।
এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, করপোরেট গ্রুপে ভর্তি হলেও রয়েছে আকর্ষণীয় ৪০% পর্যন্ত ওয়েভার। এসব ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫-১০% ওয়েভার প্রদান করা হচ্ছে এডমিশন ফেয়ারে। ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা গ্রিন ইউনিভার্সিটির পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে অবস্থিত স্থায়ী ক্যাম্পাস বা শেওড়াপাড়াস্থ সিটি ইনফরমেশন সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন।
উল্লেখ্য, দুই দশক আগে স্বল্প পরিসরে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা হয়েছিল, কালক্রমে তা এখন দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। গ্রিন ইউনিভার্সিটি ঢাকার সন্নিকটে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গড়ে তুলেছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। যার সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে। রয়েছে হোস্টেল সুবিধা, ইনডোর গেমসসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় এবং যৌথ গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, চীন এবং ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এমওইউ ছাড়াও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে নামকরা অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।
ইউএস-বাংলা গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সিজিপিএ ও ইংরেজিতে দক্ষ হলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসহ গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে চাকরি পাচ্ছেন গ্রিনের গ্রাজুয়েটরা।
অসচ্চল কিন্তু মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য গ্রিন ইউনিভার্সিটির সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হলো ‘স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফান্ড’ গঠন। মানসম্মত শিক্ষার্থী নিশ্চিত করতে ‘স্টুডেন্ট মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য সিনিয়র শিক্ষার্থীরা উপদেশ-পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যা চার বছর পর্যন্ত চলতে থাকে।
শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাব, মাইক্রোকন্ট্রোলার ল্যাব, সফটওয়্যার শিক্ষার নিমিত্তে সর্বশেষ মডেল বা কনফিগারেশন সমৃদ্ধ কম্পিউটার এবং উইন্ডোজ নির্ভর ও লিনাক্স বা ইউনিক্স ভিত্তিক ল্যাব। এছাড়া রয়েছে ফিজিক্স ল্যাব, কেমিস্ট্রি ল্যাব, ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাব, ইলেক্ট্রিক্যাল মেশিনস ল্যাব, মাইক্রোপ্রসেসর অ্যান্ড ইন্টারফেসিং ল্যাব, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাব, কন্ট্রোল সিস্টেম ল্যাব, ডিজিটাল সিগন্যাল প্রসেসিং ল্যাব, মাইক্রোওয়েব, টেক্সটাইল ল্যাব, জেএমসি ল্যাব, মাল্টিমিডিয়া ল্যাব ও ইনোভেশনসহ বিভিন্ন ল্যাবরেটরি।
যোগাযোগ:
01324713502, 01324713503, 01324713504, 01324713506, 01324713508,
09614482482