Site icon ঢাকা বুলেটিন

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কি খাবেন, কি খাবেন না?

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কি খাবেন, কি খাবেন না?

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কি খাবেন, কি খাবেন না?মানুষের দেহে পটাশিয়াম, সোডিয়াম বাই কার্বনেট অর্থাৎ ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষায় ইউরিক অ্যাসিডের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে কিছু কিছু খাবার আছে, যেগুলো খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড জমা হয়ে গেলে শরীরে গেঁটে বাত বা গিরায় ব্যথা, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি অকেজো হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। একাধিক কারণে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে।

যাঁরা প্রত্যেকদিন প্রচুর পরিমাণে মাছ-মাংস খান, তাঁদের ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাবার ঝুঁকি বেশি। মদ্যপান ও কার্বোনেটেড কোলা জাতীয় ঠাণ্ডা পানীয় নিয়ম করে খেলেও ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে। স্বাভাবিকের থেকে বেশি ওজন হলেও ঝুঁকি থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে এই সমস্যা কিছুটা বংশগত। ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার ঝুঁকি বেশি। অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ, কিডনির রোগ, ডায়াবেটিস, হাইপোথাইরয়েডিজমও, ক্যান্সার বা কেমোথেরাপি ও চর্মরোগ হলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে।

সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ৭ মিলিগ্রাম এবং নারীদের ৬ মিলিগ্রাম পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড থাকা উচিত। পরিমাণ এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং অবশ্যই খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে।

হাইপারইউরিসেমিয়া বা ইউরিক এসিডে যেসব খাবার পরিহার করতে হবে

ইউরিক এসিডে যেসব খাবারে বাধা নেই

কারা ইউরিক এসিডে বেশি আক্রান্ত হন

ইউরিক অ্যাসিড কমাবেন কীভাবে?

সম্ভাব্য ডায়েট চার্ট –

ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার মিলিয়ে মোট ক্যালোরি ১৬০০ ক‌্যালোরি যুক্ত খাবার খাবেন।
প্রোটিন = ৬০ গ্রামের বেশি নয়।
ফ‌্যাট = ৪৫ গ্রামের মধ্যে।

ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে উল্লিখিত শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

 

 

 

Exit mobile version