দেখুন ক্রিকইনফোর বাছাই করা বিশ্বকাপের সেরা ১০ মুহূর্তসমূহঃ যেখানে সাকিব ৪ নম্বরে!
এবার জনপ্রিয় ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর বাছাই করা বিশ্বকাপের সেরা ১০ মুহূর্তের তালিকায় ৪ নম্বরে ঠাই পেয়েছেন সাকিব। বিশ্বকাপের আলোচিত ও জনপ্রিয় মুহূর্তগুলোর মধ্য থেকে ১০টি বাছাই করেছে ক্রিকইনফোর বিশেষজ্ঞরা। সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো:
১. শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচ: বিশ্বকাপ ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফাইনাল ছিলো ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচটি। যেখানে টাই হয় মূল ম্যাচ, পরে মীমাংসা করতে গেলে টাই হয় সুপার ওভারও। যে কারণে বাউন্ডারি সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয় স্বাগতিক ইংল্যান্ডকে।
২. গাপটিলের সরাসরি থ্রোতে রানআউট ধোনি: প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচের শেষদিকে ভারতের আশা বাঁচিয়ে রেখে খেলছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। কিন্তু তাকে থামিয়ে দেয় মার্টিন গাপটিলের দুর্দান্ত এক থ্রো। শর্ট ফাইন লেগ থেকে দুই রান নিতে গিয়ে সেই থ্রো’র কারণে রানআউটের শিকার হন ধোনি।
৩. বোল্টের অবিশ্বাস্য ক্যাচ: নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে একাই জিতিয়ে দিচ্ছিলেন কার্লোস ব্রাথওয়েট। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে অপেক্ষায় ছিলেন ম্যাচের উইনিং শটের। যখন মাত্র ৫ রান প্রয়োজন তখন লংঅন দিয়ে সজোরে হাঁকান তিনি। কিন্তু সেখানে দাঁড়িয়ে অবিশ্বাস্য এক ক্যাচ লুফে নেন ট্রেন্ট বোল্ট।
৪. সুপারম্যান সাকিব: দল হিসেবে বিশ্বকাপটা একদমই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। সপ্তম স্থানে থেকে বিশ্বকাপ শুরু করে টাইগাররা শেষ করেছে অষ্টম হয়ে। তবে সাকিব আল হাসান ঠিকই চিনিয়েছেন নিজের জাত। ব্যাট হাতে ২ সেঞ্চুরি ও ৫ ফিফটিতে করেছেন ৬০৬ রান। সঙ্গে বল হাতে নিয়েছেন ১১টি উইকেট।
৫. রোহিতের পাঁচ সেঞ্চুরি: এবারের বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা। শচিন টেন্ডুলকারের ৬৭৩ রানের বিশ্বরেকর্ডকে চোখরাঙানি দিয়ে তিনি থেমেছেন ৬৪৮ রানে। এরই মাঝে গড়েছেন এক বিশ্বকাপে ৫টি সেঞ্চুরি করার বিশ্বরেকর্ড।
৬. স্টোকসকে করা স্টার্কের ইয়র্কার: ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ম্যাচে স্বাগতিকদের আশার প্রতীক হয়ে একাই লড়ছিলেন অলরাউন্ডার বেন স্টোকস। দলকে জয়ের আশা দেখিয়ে খেলছিলেন ৮৯ রান করে। তখনই মিচেল স্টার্কের এক দুর্ধর্ষ ইয়র্কারে সরাসরি বোল্ড হয়ে যান স্টোকস। পরে ম্যাচটিও জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
৭. রশিদ খানের ইংল্যান্ড দুঃস্বপ্ন: এবারের বিশ্বকাপে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রান হয়েছে ইংল্যান্ড-আফগানিস্তান মধ্যকার ম্যাচে। যেখানে ইয়ন মরগ্যানের ১৪৮ রানের ইনিংসে ভর করে ৩৯৭ রান করেছিল ইংল্যান্ড। সেই ম্যাচে বল হাতে মাত্র ৯ ওভার বোলিং করে বিশ্বকাপ ইতিহাসের সবচেয়ে খরুচে বোলিং করে ১১০ রান দিয়েছিলেন আফগানদের তারকা স্পিনার রশিদ খান।
৮. বল হাতে ম্যাথুজের বাজিমাত: দীর্ঘ প্রায় ৮ মাস পর বল হাতে নিয়ে, প্রথম বলেই নিকলাস পুরানের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ। সে ম্যাচটিতে শ্রীলঙ্কার ৩৩৯ রানের জবাবে জয়ের খুব কাছে চলে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু বল হাতে নিয়েই ক্যারিবীয়দের পক্ষে সেঞ্চুরি করা পুরানকে আউট করে শ্রীলঙ্কাকে জিতিয়ে দেন ম্যাথুজ।
৯. পাকিস্তানের ১৯৯২ প্রীতি: বিশ্বকাপের প্রথম পর্বে পাকিস্তানের ম্যাচগুলোর ফলাফল হুবহু মিলে যাচ্ছিল তাদের ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপের সঙ্গে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ধরাশায়ী হওয়া থেকে শুরু করে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে জেতা- সবই মিলে গিয়েছিল। কিন্তু সেবারের মতো এবার আর বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি পাকিস্তান।
১০. স্মিথের প্রতি কোহলির বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ: ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ম্যাচে গ্যালারি থেকে স্টিভেন স্মিথের উদ্দেশ্যে দুয়ো দিচ্ছিলেন দর্শকরা। সে সময় ব্যাটিংয়ে ছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি নিজে ব্যাটিং থামিয়ে দর্শকদের বলেন দুয়োর বদলে স্মিথের জন্য তালি বাজাতে।
Hi! Do you know if they make any plugins to help with Search Engine Optimization? I’m trying to get my blog to rank for some targeted keywords but
I’m not seeing very good gains. If you know of any please share.
Thank you! You can read similar art here: Bij nl